Book Review: Silence by Sūshaku Endō

Silence Novel Cover Except for Barabbas this is the only Christian novel I’ve read. And it’s a Christian novel from another side of the globe from Barabbas.

While this novel has been labelled as a novel about the atrocious persecution of Christians in Japan, to my understanding that is a backdrop, a very important backdrop, but backdrop still. It’s also very complex. Official view about Christianity and elaborate tortures, the metamorphosis of the faith in the Japanese soil, the people, places, and nature… It’s not a black and white story of oppression. …

আরো পড়ুন

হেমন্তের হাইকু

২৫ অক্টোবর ২০২১

স্বচ্ছ বাতাসে
শঙ্খচাঁদ শিশির ঝরায়:
হেমন্তের রাত।

২৫ অক্টোবর ২০২১

অকাল বর্ষায়
নবান্নের মত এই প্রেম!
কই, কোজাগরী?

২৬ অক্টোবর ২০২১

হঠাৎ অতিথি
শহরের সঙ্ঘারামে:
সুমন্দ বাতাস।

২৭ অক্টোবর ২০২১

শিশির-জনমে
এই ক্ষীণ ধ্যান, এই স্নিগ্ধতা
কার্তিকের রাতে।

৩০ অক্টোবর ২০২১

কয়েকটি তারা,
পথ ভুলে আসা হাওয়া—
আহা রে জীবন!

সরল দোলক

সরল দোলকটিকে অবাধে দুলতে দেওয়া প্রয়োজন।
ডান, বাম, ডান, বাম, ডান…
ভারি ববটিকে একটি সুতোয় ঝুলিয়ে দিতে হয়।
সুতোটি অপ্রসারণশীল,
নমনীয়,
নির্ভার।
বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের কোনো চরকায়
তেমন সুতো কেউ কখনো কাটেনি!
আমায় রেখেছ যেমন দূরত্বে, দূরে—
কেমন অপ্রসারণশীল যেন, নমনীয়, নির্ভার।
দূরত্বের এক প্রান্ত ধরে
আমার ভারাক্রান্ত দেহ— বেদনায়, শোকে,
কেবল দুলতে থাকে।
ডান, বাম, ডান, বাম, ডান…

জল

মানুষের দেহের ভেতরে নাকি নদী থাকে শুনি।
প্রবল জোয়ার আসে,
ভাটিতে শুকিয়ে জাগে চর।
মানুষের দেহের ভেতর নাকি একভাগ স্থল আর তিনভাগ সমুদ্রের জল।

আমার ভেতরে আমি নদীটি দেখিনি কোনোদিনও।
অন্তত, স্বচ্ছ দীঘী, জলাশয়, বা একটি পাতকুয়ো।

কেবল অন্ধকার— অবিমিশ্র জমা হয়ে আছে।
আর্দ্র পাথরে কাটে পা, বসে থাকি নিরুদ্দেশ, শান্ত ঘুম-ওমে।
বিন্দু বিন্দু ফ্লোরোসেন্ট জল—
কেবল পড়তে থাকে দেখি।
কেবল জমতে থাকে গহীনে কোথাও,
কেবল জপতে থাকে তোর নাম— মনোসিলেবল্।

জেনেসিস

এবং একটি আরো রাত
মৃত মৃত মাছেদের মত
ভেসে ওঠে।

এবং কনভেনশান মেনে এক ইশ্বর হাঁকেন,
“বিতান হউক!”
অমনি বিতান হয়। মাছের দেহ থেকে ঘ্রাণ
দেহ থেকে জল আর মৃত্তিকার গান
ভাগ হয়ে যায়।
সেই মাটি গায়ে মেখে লুটোপুটি মানুষের ছানা।
মাছরাঙা পাখি— জন্মায় পুনরায় সেই ঘ্রাণ পেতে।

আরেকটি কস্তুরীমৃগ
কেবল দৌঁড়ে দৌঁড়ে সিসিফাস প্রদক্ষিণ করে।
পাথর চূড়ায় উঠে যায়,
পাথর গড়িয়ে পড়ে হরিণের খুব কাছাকাছি।
হরিণের দেহ থেকে বায়ু যায় ঝরে।
পাথরেরও ক্লান্তি হয় নাকি?
মৃত মৃত হরিণের মত
মৃগনাভি বয়ে আনে ক্লান্তির ঘ্রাণ।

মাছেদের মত রাত
রাতেদের মত মূক মাছ
বার বার ভেসে ওঠে ইশ্বরের উপকূলে এসে।
হরিণের ক্লান্তি-ঘ্রাণ মিশে যায় বাতাসে বাতাসে।
থার্মোডায়নামিক্স মেনে সব ক্ষয় হয়ে যায়—
ইশ্বরেরও ক্ষয় হয়!
সে বিষাদ গায়ে মেখে বেড়ে ওঠে মানুষের ছানা।
মানুষীকে ভালোবেসে মানুষেরা
ইশ্বরের জন্ম দিতে থাকে।
বস্তুত ইশ্বর— শুধু অবশ্যম্ভাবী বিতানের বাণী জানে বলে
বিচ্ছেদ ঘনিয়ে তোলে- হেঁকে ওঠে শুধু,
“বিতান হউক!”