Valmiki: Birth of the Poet

mā niṣāda pratiṣṭhā tvamagamaḥ śāśvatīḥ samāḥ
yat krauñcamithunādekam avadhīḥ kāmamohitam
(You will find no rest for the long years of Eternity
For you killed a bird in love and unsuspecting) - Valmiki

The very first sloka uttered in Sanskrit is this one as the legend goes on. The lines are self-explanatory but if you look into the myth of the origin of the Ramayana you’ll find this nigh impossible at first.

Hinduism, I think, was nothing like organized religion we know at first. At least not until they mingled with outsider or invaded. It had its root in pantheism and grown from there to a religion which accepts and denies everything at the same time. But, religion is out of scope here. We’re dealing with myth. …

আরো পড়ুন

বিরাগ

এই চাঁদ-
আধখানা আকাশের গায়ে
সে প্রবল বৈরাগ্য জানে।

পৌষের শহরে কুয়াশা, হিম
নক্ষত্রের থেকে ঝরে ঝরে পড়ে।
এই চাঁদ- সেসব মাখেনা গায়ে।
সে প্রবল বৈরাগ্য জানে।

তক্ষকের সাত-সাতটা ডাক
গুটিকয় কাক
পৃথিবীর অন্ধকার চোখে-মুখে মেখে
ডানা ঝাপটায়।
সেসব জানেনা কিছু চাঁদ।
এই চাঁদ-
সে প্রবল বৈরাগ্য জেনেছে।

পাঁশুটে কবিতা

কাঁচঘরে গুঁড়ো গুঁড়ো রোদ পড়ে নেই।
তোমার আমার মাঝে অবহেলে বিষাদের খই-
উড়ে যায়, উড়ে আসে।

পৃথিবীর ওই কোণে জটলা জমেছে
এখানে কোথাও কেউ নেই।
নগরের মারমুখি বৃক্ষ ও বিশ্বাসী আলোর সেপাই
অ্যামবুশ! অ্যামবুশ!!
তুমি কই? নিহত কি হলুদ আলোয়?
কাঁচঘরে গুঁড়ো গুঁড়ো রোদ পড়ে নেই, তবু,
রাতজুড়ে ছোপ ছোপ আলো পড়ে আছে।
আমাদের অবসর উবে যায় স্পিরিটের মত-
উড়ে যায় বিষাদের খই।

লেকজুড়ে আকাশের গাঢ়তম কালো জমে থাকে,
নক্ষত্রের ব্যথিত অতীত- তাতে আরো বেশি ম্রিয়মান দেখি।
যা দেখেছি, চুপিচুপি তোমাকে বলেছি।
অথবা, যা বলা হলো সেখানে কি যা দেখেছি আছে?
নক্ষত্রের অতীতের ভারে
মাছেদের হাহাকার ডুবে গেলো পাথর যেমন।
তোমার পদধ্বনি ক্রমশই কাছে আসে দূরে সরে যেতে।
মাছেদের মুঠো মুঠো ছুঁড়ে দিই বিষাদের খই।

আমার বাবা

ছুটির দিন। অ্যাসবেসটস্ টিনের ঘর। দুপুরটা আগুন হয়ে থাকে। দরজা-জানলা সব খোলা। জানলার ওপাশে অবশ্য একটা দেয়াল, বাতাস বিশেষ আসে না। স্কুলগামী এখনও হয়নি এমন একটা ছেলে বসে আছে খাটের ওপর। আর একজন মধ্যবয়সী লোক। লোকটার কথা ছিল পড়ানোর, কিন্তু দুজন মন দিয়ে কাটাকুটি খেলছে। খেলার স্কোর গুনলে ছেলেটাই জিতে যায় বারবার। ছেলেটা আমি, লোকটা আমার বাবা।

আমার বাবা বরাবরই তার সন্তানদের কাছে হেরে যেতে চেয়েছিলেন। কোনোভাবে আমরা যেন তাঁকে ছাড়িয়ে যাই। সে গল্প পরে হবে।

ইঁচড়ে পাকা ছিলাম তবে চৌকস ছিলাম না মোটেও। আমার অগ্রজ বরং লক্ষ্মী ছেলে। বাবা ওকেই পড়িয়েছেন বেশি, আমাকে বলেছেন গল্প। তার ওপর সমস্যা হচ্ছে, বকলে জ্বর চলে আসে। শাসন-টাসন বেশি তাই করা গেলো না। ছোটবেলায় নামমাত্র যে পড়ালেখা তা কিন্তু নিজেই করে নিতাম। কী দরকার সপ্তাহের একটামাত্র ছুটিরদিন পড়ার পিছনে দেওয়ার? কাটাকুটি খেলা বরং ঢের ভালো। …

আরো পড়ুন

Mortality: Christopher Hitchens

Mortality: Christopher HitchensThis is a brief book. An unfinished one too. A book of manifold pain and dolour. This is his only book I’ve read. Fortunately it is somewhat autobiographical and by the help of the internet I’ve learnt quite a deal about him. He was a great debater, a writer, critic and columnist, to whom writing and talking was everything. Esophageal cancer almost took away his voice, put him in a condition where he was too feeble to write. From his own writing:

I am typing this having just had an injection to try to reduce the pain in my arms, hands, and fingers. The chief side effect of this pain is numbness in the extremities, filling me with the not irrational fear that I shall lose the ability to write. Without that ability, I feel sure in advance, my “will to live” would be hugely attenuated. I often grandly say that writing is not just my living and my livelihood but my very life, and it’s true.

আরো পড়ুন